বিন্দা রানী দিঘী
১২নং পৃথিমপাশা ইউ,পি
কুলাউড়া, মৌলভীবাজার।
বৃটিশ আমলের পূর্বে আগরতলা মহারাজার অধীনে এই অঞ্চল শাসিত ছিল।এবং তৎকালীন সময়ে বিনদ রাজা তিনির স্ত্রীর নামে পৃথিমপাশা অঞ্চলের দক্ষিনাঞ্চলে ভারতের উত্তর ত্রিপুরা সীমান্তের ১ কি: মি: এর কাছাকাছি এই দিঘীটি পানীয় জলের সমস্যা লাঘবের জন্য এবং রানীর স্মৃতি রক্ষার্থে দিঘীটি খনন করা হয়।বর্তমানে সরকারের তত্তাবধানে দিঘীটি রয়েছে। দিঘীর জলসীমানা ৭(সাত) একর ভূমি।বর্তমানে পূর্বপাড়ে বিন্দা রানীর দিঘীর পাড় সরকারী বাজার প্রতিষ্টিত হয়েছে।দক্ষিন পাড়ে বসতি এবং গোরস্থান রয়েছে।উত্তর ও পশ্চিম পাড়ে জনবসতি রয়েছে।রুপকথার গল্প হিসাবে আছে যে তৎকালীন সময়ে বড় ধরনের শিরনীর আয়োজন করলে দিঘীর পাড়ে পান সুপারী কলাপাতার মাধ্যমে জলে ভাসাইলে পরের দিন শিরনীর সমস্থ বাসন পত্রাদি দিঘীর পাড়ে পাওয়া যেত, আবার অনুষ্ঠান শেষে সমস্থ বাসন পত্রাদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে পুকুর পাড়ে রাখলে আবার পুকুরে চলে যেত।শুধু তাই নয় মানুষের অসুখ বিসুখ হলে বিন্দা রানীর দিঘী থেকে পানি বোতলে ভরে নিয়ে পান করলে অসুখ সেরে যেত।বর্তমানে দিঘীটি সার্বিক সংস্কার ও উন্নয়নের প্রয়োজন, এতে পর্যটকদের আকর্ষন বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস