*কৃষক এবং কারিগরী ষ্টাফদের জন্য প্রশিক্ষণ সামগ্রী তৈরী করা।
*ব্লক পর্যায়ে যে সব সমস্যা ডিএই সমাধান করতে পারছে না তা টিএইসিসি এর মাধ্যমে অন্যান্য সহযোগী সংস্থাকে অথবা জেলার বিশেষজ্ঞদের জানানো।
*কৃষি উপকরণ সরবরাহকারী, কৃষি পণ্যের বাজারজাতকারীসহ উপজেলা পর্যায়ে কৃষক সমিতি ও অন্যান্য সংস্থার সাথে যোগসূত্র রক্ষা করা।
*শস্য বহুমুখীকরণ, সম্প্রসারণ পদ্ধতি, উপকরণ ও ঋণ সরবরাহ এবং কৃষকদের মধ্যে প্রযুক্তি হস্তান্তর ইত্যাদি বিষয়ে উপ-সহকারী কৃষি *কর্মকর্তাদের উন্নতমানের পরামর্শ দেয়া।
*মাঠ পর্যায়ে বিবিধ অনুষ্ঠানে ( যেমন-চাষী র্যালি, মাঠ দিবস, উদ্ধুদ্ধকরণ ভ্রমণ) উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের সহায়তা দান করা।
*উপজেলা পর্যায়ের সম্প্রসারণ কর্মকান্ড (যেমন- কৃষি মেলা, কৃষক প্রশিক্ষণ) পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা।
*টিএইসিসি এর মাধ্যমে অন্যান্য সম্প্রসারণ সেবা দানকারীদের সঙ্গে সম্পর্ক ও কাজের সমন্বয় করা।
*উপজেলা পরিকল্পনা কর্মশালা অনুষ্ঠান ও পরিচালনা করা।
*ষ্টাফদের প্রশিক্ষণ চাহিদা নিরূপণ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া।
*পাক্ষিক উপজেলা প্রশিক্ষণ দিবস পরিকল্পনা ও আয়োজন করা।
*পাক্ষিক কর্মসূচি ব্যবস্থাপনা পর্যালোচনা সভা ও মাঠ পরিদর্শনের মাধ্যমে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের কাজকর্ম পরিবীক্ষণ নিশ্চিত করা।
*উপজেলা পর্যায়ে সেমস ও ক্যাপ ব্যবস্থাপনা ও সমন্বয় করা।
*ডিইপিসি এবং অন্যান্য সভায় অন্তত একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তার যোগদান নিশ্চিত করা।
*উপজেলার বাজেট ব্যবস্থাপনা এবং সময়মতো হিসাব নিকাশ নিশ্চিত করা।
*উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জরুরী আপদকালীন তথ্যসহ অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ এবং তা যথাযথ ফরমে জেলা, অঞ্চল বা সদর দপ্তরে প্রেরণ করা।